Pages

কুমারী মেয়েলোকের সতীচ্ছদ হয় কিনা?


কুমারী মেয়েলোকের সতীচ্ছদ হয় কিনা?

মেয়েদের সতীচ্ছদ পাতলা হলে যৌনমিলন ছাড়াও অন্য কোনো কারণেও তা ছিড়ে যেতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ও এ রকম অবশা ঘটতে দেখা যায় যে, মেয়েদের বাল্যকালে বা কৈশোর জীবনে দৌঁড়াদৌড়ি , লাফালাফি, সাঁতার কাতা, উঁচু জায়গা হতে নিচে পড়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে সতীচ্ছদ ছিড়ে যেতে পারে। অনেক পুরুষেরা এই রকম ধারণা পোষণ করে যে কুমারী মেয়েদের সতীচ্ছদ অক্ষুন্ন থাকবে। এ রকম ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। এতে অনেক ক্ষেত্রে দাম্পত্য জীবনে কলহ হতে পারে। পুরুষের অগ্রচ্ছাদার সাথে মেয়েলোকের সতীচ্ছদের মধ্যে কিছুটা সামঞ্জস্য আছে। অনেক ছেলেদের জম্ম থেকে দেখা যায়, তাদের অগ্রচ্ছদা একেবারেই মুক্ত। কোনো রকম চামড়ার আবরণ নেই। এটা প্রাকৃতিক ঘটনা। বস্তুতঃ এটা আল্লাহর অসীম কুদরতের নমুনা। ইসলামী সমাজে এটাকে মুসলমানি সুন্নত বলা হয়ে থাকে। বুঝা গেল যে, মেয়েদের বেলায়ও এই প্রকারে ছিন্ন সতীচ্ছদ নিয়ে ভূমিষ্ঠ হওয়া অসম্ভব নয়। অর্থাৎ সতীচ্ছদ ছাড়াও মেয়েরা জম্মগ্রহণ করে। এ নিয়ে তর্ক – বিতর্ক করা উচিৎ নয়। স্ত্রীলোকের যৌনাঙ্গ সম্পর্কে তাঁর বাহ্যিক রূপের মোটামুটি পরিচয়ের পর এখন আভ্যন্তরীন বিষয়ে আলোচনা করা হবে। মেয়েলোকের যৌনাঙ্গের ক্ষুদ্রৌষ্ঠ আর মুত্রনালীর ঠিক মাঝখানে আধা ইঞ্চি ব্যাস যুক্ত গোলাকার সিমের বিচির মত দুটি গ্রন্থি দেখা যায়, এই গ্রন্থি হতে দুটি সরু নল বের হয়ে যোনী মুখের নিকট এসে শেষ হয়েছে। এই গ্রন্থি দুটি সান্দনী গ্রন্থি। এই গ্রন্থি হতে সর্বদা এক প্রকার আঠা আঠা পিচ্ছল রস বের হতে থাকে। স্ত্রীলোকের কামনা বাসনার সময় এই রস অধিক পরিমাণে বের হয়। আবার ঐ রস স্বাভাবিক ভাবে সর্বদা কিছু কিছু বের হতে থাকে। এই রস বের হয়ে যোনীনালীকে সর্বক্ষণ ভিজিয়ে রাখে বলে রতিক্রিয়ার সময় কষ্ট হয় না এবং হাঁটাচলায় ঘর্ষণে ব্যথা পায় না। স্ত্রীলোকের সানন্দী পুরুষাঙ্গের কাউপার গ্রন্থির সাথে কিছুটা মিল আছে। ছবিঃ Google থেকে নেওয়া।