Pages

নারীর যৌনাঙ্গের প্রকারভেদ


নারীর যৌনাঙ্গের প্রকারভেদ

যৌনবিদগণ পুরুষাঙ্গের শ্রেণীবিন্যাস করার সাথে সাথে নারীদের যৌনাঙ্গের শ্রেণী বিন্যাসও করেছেন। নারীদের যৌনাঙ্গ সাধারণত তিনভাগে বিভক্ত। যথাঃ ১। হরিণী যোনী বা যৌনাঙ্গ। ২ ঘোটকী যোনী বা যৌনাঙ্গ। ৩। হস্তিনী যোনী বা যৌনাঙ্গ। বিস্তারিত ভাবে নীচে দেয়া হলঃ- ১। হরিণী যোনী বা যৌনাঙ্গ। এদের চটুল চক্ষুতে লাল রেখা থাকে। তাদের মুখ পদ্মের মত প্রফুল্ল, বাবলা জাতীয় গাছের ফুলের মতো তাদের চামড়া কোমল হয়। এদের স্তনও হয় কদম গাছের ফুলের মতো গোলাকার ও নরম। গায়ের চামড়া হয় চম্পা পুস্পের মতো শ্বেতবর্ণ । তাদের নাসিকা হয় টিয়া পাখীর নাসিকার ন্যায় তীক্ষ্ণ ও লম্বা। তাদের হাত হয় মুক্তার ন্যায়। রাজহংসীর মতো হয় তাদের চলন। কন্ঠস্বর হয় কোকিলের ন্যায় সুমধুর। হরিণীর মতো হয় গ্রীবা। তারা গুরুজন, ইমাম, শিক্ষক ও আল্লাহ ভক্ত। সাদা পোশাক পরিধান করতে বেশ আগ্রহী। খাবার খেয়ে থাকে পরিমানে সামান্য।তবে তারা বিলাস বর্তী হয় না। তথাপী অনুভূতিতে বেশ পারদর্শিনী । কথা খুব কম বলে এবং নিদ্রা তুলনামূলক কম। তাদের যোনি ছ্য় আঙ্গুল পরিমাণ গভীর এবং পদ্মগন্ধা। ২। ঘোটকী যোনী বা যৌনাঙ্গ। কৃশা ও স্থুলকায় হতে পারে, কিন্তু দীর্ঘকায় বহুবর্ণ বিশিষ্ট বেশভূষা এদের বেশ প্রিয় জিনিস। এরা ধৈর্যহীনা । এদের স্তন হয় শিথিল। চক্ষু হয় কাপর্দবা শ্যাম বর্ণ কিন্তু বাঁকা চীখে কটাক্ষ মারতে খুব পটু। এদের চলন বেশ দ্রুত। পুরুষের সাথে সহবাসে বেশ প্রিয় এবং সহবাসের সময় পুরুষকে দংশন, আঁচড় এবং চিমটিতে বড়ই অগ্রসর। সুযোগ পেলে মদও পান করে। এদের কন্ঠস্বর কর্কশ ও চিৎকার প্রবণ। লম্বা লম্বা দাত এবং খাড়া খাড়া চুলই এদের বিশেষত্ব। ঘুমের দিকে দিয়ে বেশ পটু। এদের যোনি হয় নয় আঙ্গুল পরিমাণ গভীর এবং মৎস্যাগন্ধা। ৩। হস্তিনী যোনী বা যৌনাঙ্গ এদের গতি ভঙ্গী হস্তীনির মতো। এদের আঙ্গুল হয় মাংসল এবং বাঁকা বাঁকা। গ্রীবা হ্রস্ব এবং মাংসল হয়ে থাকে। ওষ্ঠাধর হয় পুরু পুরু। নিতম্ব বা পাছা বেশ চর্বিযুক্ত। খাওয়ার বেলায় অনেককে হার মানিয়ে দেয়। এদের নিদ্রা হস্তিনীর মতই। এদের শরীরে বেশ লোম থাকতে দেখা যায়। আচার ব্যবহার হয় নির্লজ্জ। পুরুষের সাথে সহবাসে সর্বদাই প্রস্তুত থাকে। তবে বেশিরভাগই দেখা যায় কেবল অর্থের বিনিময়ে সহবাস করে থাকে। এদের যোনি বেশ প্রশস্ত এবং প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোনো ধরণের পুরুষাঙ্গ ধারণ করতে সক্ষম।