Pages

১০০% অনলাইন ইনকাম


 আমার ১০ দিনের 

adf.ly payment এর চিত্র ফলাফল

১০০% অনলাইন ইনকাম ব্যানারে ক্লিক করুন এবং সাইন আপ করুন ।
তার পর আমার সাথে যোগাযোগ করুন আপনি ।
আমার কাছে গোপন তথ্য আছে।
০১৭৪৭৭২১৫৬৯
 N.B
 আমার এই লিংকে দিয়া না করলে সিক্রেট জিনিস দিব না ।
 1



Get paid to share your links!

    2
3



 এই কাজ করার পর  join  বাটনে ক্লিক করুন তার পর নিছের সবি আসবে 





তার পর নিচের  ছবির মত আসবে
এবং  নাম্বার গুল কপি করুন

এখন আপনার
 account
করা শেষ
না বুঝলে আমি আছি।
আজকে আর না।

০১৭৪৭৭২১৫৬৯
                                                                        

এক্স - সেক্স স্টাইল উপায় জেনে নিন

এক্স - সেক্স স্টাইল উপায় জেনে নিন



   

নারীর যোনি


নারীর যোনি

পুরুষদের পুরুষাঙ্গ যেমন ছয়, নয় এবং বারো আঙ্গুল লম্বা হতে পারে। ঠিক নারীর যোনি ও ছয়, নয় ও বারো আঙ্গুল গভীর হতে পারে । কিন্তু প্রয়োজন অনুযায়ী বা উত্তেজনায় এদের যোনির ব্যাস মাংসপেশীর ক্রিয়ার দরুন কম-বেশি হতে পারে। পুরুষের পুরুষাঙ্গ এবং নারীর যৌনাঙ্গ যদি সমান ব্যাসবিশিষ্ট ও দৈর্ঘ্য যুক্ত হয়, তাহলে সহবাসের সময় উওভয়ে বেশ আনন্দ পেতে পারে। একে বলে পূর্ণ মিলন বা সমআনন্দ। মেয়েদের যোনি ৩ প্রকারের হয়। এবং প্রকার অনুযায়ী মেয়েদের চরিত্রও ভিন্ন হয়। মেয়েদের যোনি প্রকার অনুযায়ী তাদের যৌন চাহিদাও ভিন্ন হয়। এমন যোনি প্রকার অনুযায়ী যোনির গভীরতাও হয় ভিন্ন। আসুন আমরা জানি যোনি প্রকার গুলো নাম। ১ হরিণী যোনী । ২ ঘোটকী যোনী । ৩ হস্তিনী যোনী । ১। হরিণী যোনী মেয়েঃ হরিণী যোনি ধারী মেয়েরা হয় সব চেয়ে ভালো। এরা খাবার খায় স্বল্প, এদের ঘুম হয় স্বল্প। এরা সহবাসে অল্পতই সন্তুষ্ট হয়ে যায়। এদের যোনির গভীরতা ৯ আঙ্গুল পর্যন্ত হয়ে থাকে। ২। ঘোটকী যোনী মেয়েঃ এরা পুরুষদের সঙ্গে সহবাস করা এদের খুব প্রিয়। ৩। হস্তিনী যোনী মেয়েঃ এদের কাম শক্তি অধিক প্রবল। এরা এক পুরষ দ্বারা সন্তুষ্টি হয়। এদের যোনি বেশ প্রশস্ত হয় প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোন সাইজের পুরুষাঙ্গের চাপ নিতে সক্ষম হয়।

নারীর যৌনাঙ্গের প্রকারভেদ


নারীর যৌনাঙ্গের প্রকারভেদ

যৌনবিদগণ পুরুষাঙ্গের শ্রেণীবিন্যাস করার সাথে সাথে নারীদের যৌনাঙ্গের শ্রেণী বিন্যাসও করেছেন। নারীদের যৌনাঙ্গ সাধারণত তিনভাগে বিভক্ত। যথাঃ ১। হরিণী যোনী বা যৌনাঙ্গ। ২ ঘোটকী যোনী বা যৌনাঙ্গ। ৩। হস্তিনী যোনী বা যৌনাঙ্গ। বিস্তারিত ভাবে নীচে দেয়া হলঃ- ১। হরিণী যোনী বা যৌনাঙ্গ। এদের চটুল চক্ষুতে লাল রেখা থাকে। তাদের মুখ পদ্মের মত প্রফুল্ল, বাবলা জাতীয় গাছের ফুলের মতো তাদের চামড়া কোমল হয়। এদের স্তনও হয় কদম গাছের ফুলের মতো গোলাকার ও নরম। গায়ের চামড়া হয় চম্পা পুস্পের মতো শ্বেতবর্ণ । তাদের নাসিকা হয় টিয়া পাখীর নাসিকার ন্যায় তীক্ষ্ণ ও লম্বা। তাদের হাত হয় মুক্তার ন্যায়। রাজহংসীর মতো হয় তাদের চলন। কন্ঠস্বর হয় কোকিলের ন্যায় সুমধুর। হরিণীর মতো হয় গ্রীবা। তারা গুরুজন, ইমাম, শিক্ষক ও আল্লাহ ভক্ত। সাদা পোশাক পরিধান করতে বেশ আগ্রহী। খাবার খেয়ে থাকে পরিমানে সামান্য।তবে তারা বিলাস বর্তী হয় না। তথাপী অনুভূতিতে বেশ পারদর্শিনী । কথা খুব কম বলে এবং নিদ্রা তুলনামূলক কম। তাদের যোনি ছ্য় আঙ্গুল পরিমাণ গভীর এবং পদ্মগন্ধা। ২। ঘোটকী যোনী বা যৌনাঙ্গ। কৃশা ও স্থুলকায় হতে পারে, কিন্তু দীর্ঘকায় বহুবর্ণ বিশিষ্ট বেশভূষা এদের বেশ প্রিয় জিনিস। এরা ধৈর্যহীনা । এদের স্তন হয় শিথিল। চক্ষু হয় কাপর্দবা শ্যাম বর্ণ কিন্তু বাঁকা চীখে কটাক্ষ মারতে খুব পটু। এদের চলন বেশ দ্রুত। পুরুষের সাথে সহবাসে বেশ প্রিয় এবং সহবাসের সময় পুরুষকে দংশন, আঁচড় এবং চিমটিতে বড়ই অগ্রসর। সুযোগ পেলে মদও পান করে। এদের কন্ঠস্বর কর্কশ ও চিৎকার প্রবণ। লম্বা লম্বা দাত এবং খাড়া খাড়া চুলই এদের বিশেষত্ব। ঘুমের দিকে দিয়ে বেশ পটু। এদের যোনি হয় নয় আঙ্গুল পরিমাণ গভীর এবং মৎস্যাগন্ধা। ৩। হস্তিনী যোনী বা যৌনাঙ্গ এদের গতি ভঙ্গী হস্তীনির মতো। এদের আঙ্গুল হয় মাংসল এবং বাঁকা বাঁকা। গ্রীবা হ্রস্ব এবং মাংসল হয়ে থাকে। ওষ্ঠাধর হয় পুরু পুরু। নিতম্ব বা পাছা বেশ চর্বিযুক্ত। খাওয়ার বেলায় অনেককে হার মানিয়ে দেয়। এদের নিদ্রা হস্তিনীর মতই। এদের শরীরে বেশ লোম থাকতে দেখা যায়। আচার ব্যবহার হয় নির্লজ্জ। পুরুষের সাথে সহবাসে সর্বদাই প্রস্তুত থাকে। তবে বেশিরভাগই দেখা যায় কেবল অর্থের বিনিময়ে সহবাস করে থাকে। এদের যোনি বেশ প্রশস্ত এবং প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোনো ধরণের পুরুষাঙ্গ ধারণ করতে সক্ষম।

স্ত্রী-প্রজননতন্ত্রের আভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর নাম


স্ত্রী-প্রজননতন্ত্রের আভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর নাম


১। ফান্ডাস। ২। জরায়ু দেহ। ৩। জরায়ু-গ্রীবা। ৪। জরায়ু মুখ। ৫। যোনীনালী। ৬। যোনীপথ। ৭। বৃহদৌষ্ঠ। ৮। ক্ষুদ্রৌষ্ঠ । ৯। মূত্রাশয়। ১০। ভগাস্কুর । ১১। মলদ্বার। ১২। আভ্যন্তরীণ যৌনী-প্রাচীর। ১৩। বাইরের যোনী-প্রাচীর।

কুমারী মেয়েলোকের সতীচ্ছদ হয় কিনা?


কুমারী মেয়েলোকের সতীচ্ছদ হয় কিনা?

মেয়েদের সতীচ্ছদ পাতলা হলে যৌনমিলন ছাড়াও অন্য কোনো কারণেও তা ছিড়ে যেতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ও এ রকম অবশা ঘটতে দেখা যায় যে, মেয়েদের বাল্যকালে বা কৈশোর জীবনে দৌঁড়াদৌড়ি , লাফালাফি, সাঁতার কাতা, উঁচু জায়গা হতে নিচে পড়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণে সতীচ্ছদ ছিড়ে যেতে পারে। অনেক পুরুষেরা এই রকম ধারণা পোষণ করে যে কুমারী মেয়েদের সতীচ্ছদ অক্ষুন্ন থাকবে। এ রকম ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। এতে অনেক ক্ষেত্রে দাম্পত্য জীবনে কলহ হতে পারে। পুরুষের অগ্রচ্ছাদার সাথে মেয়েলোকের সতীচ্ছদের মধ্যে কিছুটা সামঞ্জস্য আছে। অনেক ছেলেদের জম্ম থেকে দেখা যায়, তাদের অগ্রচ্ছদা একেবারেই মুক্ত। কোনো রকম চামড়ার আবরণ নেই। এটা প্রাকৃতিক ঘটনা। বস্তুতঃ এটা আল্লাহর অসীম কুদরতের নমুনা। ইসলামী সমাজে এটাকে মুসলমানি সুন্নত বলা হয়ে থাকে। বুঝা গেল যে, মেয়েদের বেলায়ও এই প্রকারে ছিন্ন সতীচ্ছদ নিয়ে ভূমিষ্ঠ হওয়া অসম্ভব নয়। অর্থাৎ সতীচ্ছদ ছাড়াও মেয়েরা জম্মগ্রহণ করে। এ নিয়ে তর্ক – বিতর্ক করা উচিৎ নয়। স্ত্রীলোকের যৌনাঙ্গ সম্পর্কে তাঁর বাহ্যিক রূপের মোটামুটি পরিচয়ের পর এখন আভ্যন্তরীন বিষয়ে আলোচনা করা হবে। মেয়েলোকের যৌনাঙ্গের ক্ষুদ্রৌষ্ঠ আর মুত্রনালীর ঠিক মাঝখানে আধা ইঞ্চি ব্যাস যুক্ত গোলাকার সিমের বিচির মত দুটি গ্রন্থি দেখা যায়, এই গ্রন্থি হতে দুটি সরু নল বের হয়ে যোনী মুখের নিকট এসে শেষ হয়েছে। এই গ্রন্থি দুটি সান্দনী গ্রন্থি। এই গ্রন্থি হতে সর্বদা এক প্রকার আঠা আঠা পিচ্ছল রস বের হতে থাকে। স্ত্রীলোকের কামনা বাসনার সময় এই রস অধিক পরিমাণে বের হয়। আবার ঐ রস স্বাভাবিক ভাবে সর্বদা কিছু কিছু বের হতে থাকে। এই রস বের হয়ে যোনীনালীকে সর্বক্ষণ ভিজিয়ে রাখে বলে রতিক্রিয়ার সময় কষ্ট হয় না এবং হাঁটাচলায় ঘর্ষণে ব্যথা পায় না। স্ত্রীলোকের সানন্দী পুরুষাঙ্গের কাউপার গ্রন্থির সাথে কিছুটা মিল আছে। ছবিঃ Google থেকে নেওয়া।

নারীর যৌনাঙ্গের পরিচয়


নারীর যৌনাঙ্গের পরিচয়

মেয়েদের সেক্স সম্পর্কে জানতে তাদের যৌন অঙ্গের পরিচয় জানা জরুরী। তাদের কোন অঙ্গের কি নাম তা এখানে তুলে ধরা হয়েছে। মেয়েদের যৌনাঙ্গ কিছু অংশ থাকে গোপন ও কিছু অংশ থাকে বাহ্যিক। জেনে নিন সে সম্পর্কে কিছু ক্ষুদ্র আলোচনা থেকে। মেয়েদের গোপন ছবি meyeder gopon chobi পুরুষের যৌনাঙ্গের মত স্ত্রীর যৌনাঙ্গের দুটি রূপ আছে। একটা বাহ্যিক অপরটা আভ্যন্তরীন। প্রথমে স্ত্রীলোকের প্রজননতন্ত্রের বাহ্যিক রূপ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। যোনী প্রদেশ স্ত্রীর প্রজননতন্ত্রের প্রধান অঙ্গ হল তাঁর যোনী প্রদেশ। তলপেটের নিম্মে যেখানে উরুদ্বয় এসে মিশেছে, সেই স্থানে খুব নরম থলথলে মাংস বিশিষ্ট ক্রিকোণাকার একটা জায়গা আছে। তাঁর অগ্রভাগ ক্রমান্বয়ে চিকন বা সরু হয়ে উরুদ্বয়ের মাঝখানে দিয়ে চলে গেছে। ঐ স্থানটা তিন হতে সাড়ে তিন ইঞ্চির মত লম্বা হবে। তাকেই বলা হয় যোনী প্রদেশ। স্ত্রী প্রজননতন্ত্রের বাহ্যিক রূপ বা অঙ্গ আট প্রকার। যথাঃ ১। কামাদ্রি। ২। বৃহদৌষ্ঠ। ৩। ক্ষুদ্রদৌষ্ঠ। ৪। ভগাস্কুর। ৫। মূত্রনালীর মুখ। ৬। যোনীনালী। ৭। সতীচ্ছদ। ৮। মলদ্বার। নিম্মে এগুলোর আলোচনা ক্রমান্বয়ের করা হলঃ- কামাদ্রি স্ত্রীলোকের তলপেটের নিম্মে স্থানে যেখানে উরুদ্বয় মিশেছে, ঐ ক্রিকোণ বিশিষ্ট স্থানটাকেই বলা হয় ‘কামাদ্রি’। ঐ জায়গার দুই দিকে পুরু চামড়া আর চর্বি থাকে বলে ঈষৎ উঁচু হয়ে থাকে। স্ত্রীলোকের কৈশোর জীবনের শেষে যৌবনে আগমনে ঐ স্থানে লোম গজিয়ে থাকে। এই লোমগুলোর উপর দিয়ে ঐ ক্রিকোণ বিশিষ্ট স্থানটা জুড়ে ক্রমান্বয়ে দুপাশ দিয়ে বাঁকা ভাবে নিচের দিকে নেমে যায়। সঙ্গমবস্থায় বা অন্যান্য সময় ঐ লোমগুলো স্ত্রীলিঙ্গের নমনীয়তা বজায় রাখে। বৃহদৌষ্ঠ। কামাদ্রির নিম্মের দিকে ঠিক মাঝখান হতে দুপাশে এক জোড়া পুরু ও চেপটা চামড়ার নিচের ভাঁজ , দেখতে কিছুটা ঠোটের মত। মাংসপেশী প্রায় তিন হতে সাড়ে তিন ইঞ্চি নেমে মলদ্বারে কাছে ফিয়ে শেষ হয়েছে। ঐ ঠোটের মত মাংশপেশীদ্বয়কে বলা হয় বৃহদৌষ্ঠ। স্ত্রীলোকের এই বৃহদৌষ্ঠে পুরুষের অণ্ডকোষের ন্যায় কাজ করে থাকে। বৃহদৌষ্ঠের ভিতরটা কোমল ও মসৃণ হয়। কিন্তু তাঁর বাইরের দিকটা কিছুটা কর্কশ ও লোমে আবৃত থাকে। স্ত্রীলোকের যোনীপথ এই মাংশপেশী দ্বারা ঢাকা থাকে। যতদিন পর্যন্ত স্ত্রীলোকের যৌবন অটুট ও সন্তান ধারণশক্তি থাকে, ততদিন পর্যন্ত ঐ ঠোঁট দুটি কিছুটা ফোলা আর কোমল থাকে এবং যোনী-নালীর মুখ কিছুটা চেপে রাখে। কিন্তু যে সময় স্ত্রীলোকের যৌবনে ভাটা দেখা দেয়, আর সন্তান ধারণ ক্ষমতা রহিত হয়ে যায় এবং মাসিক রক্তস্রাব (হায়েজ) চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যায়, তখন এই কোমল মাংশপেশি দুটি কোকড়িয়ে ফাঁক হয়ে যায়। বৃহদৌষ্ঠের শেষ প্রান্তের এক ইঞ্চি নিচেই হল স্ত্রীলোকের মলদ্বার। ক্ষুদ্রদৌষ্ঠ ক্ষুদ্রদৌষ্ঠ দেখতে বৃহদৌষ্ঠের মতো। অভ্যন্তরে অপেক্ষাকৃত ছোট দ্বিভাজযুক্ত ঠোটের মতো দুই টুকরা চামড়া দুদিক দিয়ে এসে যোনীনালী এবং মুত্রনালীর মুখ ঢেকে ফেলেছে, এটাই ক্ষুদ্রদৌষ্ঠ। এই পাতলা মাংসের আস্তরণটা স্থিতিস্থাপক তন্ত্র দিয়ে গঠিত। স্ত্রীলোকের কামনা-বাসনায় এটা কিছুটা কঠিন হয়ে উঠে। ক্ষুদ্রদৌষ্ঠ অতিরিক্ত স্পর্শকাতর এবং সংবেদনশীল। গ্রন্থিগুলো হতে রস নির্গত হওয়ার স্ত্রীলোকের যোনীনালী সর্বদা ভিজা থাকে বলে পুরুষের লিঙ্গটা স্ত্রীর যোনী-নালীতে খুব সহজেই প্রবেশ করতে পারে। ভগাস্কুর স্ত্রীলোকের যোনী ফাটলের উপর দিকে সেখানে ক্ষুদ্রদৌষ্ঠের মুখ দুটি এসে পরস্পর জোড়া লেগেছে, ঠিক ঐ স্থানটায় একটি ক্ষুদ্র মাংসের পুটলির মতো দেখা যায়, এতাকেই ভগাস্কুর বলা হয়। এই ভগাস্কুরের সাথে পুরুষের লিঙ্গাগ্রের বেশ কিছুটা মিল রয়েছে। কিন্তু ভগাস্কুরে অনেক বেশি স্নায়ু সন্নিবেশিত হওয়ার কারণে পুরুষের লিঙ্গাগ্র অপেক্ষা অনেক বেশি পুলক সঞ্চারক, সংবেদনশীল ও স্পর্শকাতর হয়ে থাকে। স্ত্রীলোকের বাহ্যিক যৌনাঙ্গের ভিতরে এর মতো সুখানুভব ও আনন্দদায়ক অন্য কোনো অঙ্গ নেই। এটা আকারে সাধারণত সিকি ইঞ্চি হতে আধা ইঞ্চি ভিতরে হয়ে থাকে। স্ত্রীলোকের যখন স্বামী সহবাসের ইচ্ছে জাগে, তখন এই ভগাস্কুরটি কিছুটা কঠিন হয় এবং তাঁর ভিতরে বিদ্যুতের মতো এক প্রকার শক্তি সঞ্চারিত হয়ে থাকে। ঐ শক্তির জন্য ভগাস্কুর অগ্রমনিটা বার বার নাচতে থাকে। মূত্রনালী স্ত্রীলোকের যৌনি-মুখের কিছুটা উপরে এবং ভগাস্কুরের নিচে তাদের মুত্রনালির মুখ অবস্থিত। মুত্রাশয় হতে বের হয়ে মুত্রনালীটা এই জায়গাতে এসে শেষ হয়েছে। সাধারণত স্ত্রীলোকের মুত্রনালীটা লম্বায় দেড় ইঞ্চির মত হবে। অনেকের হয়ত এমন ভুল ধারণা হতে পারে যে, স্ত্রীলোকের মুত্রনালী ও যোনীনালীর মুখ দুটি একই। আসলে এটা ঠিক নয়। মূত্র-নালীর অল্প একটু নিচে পিছনে ঘেসে যোনীনালীর অবস্থান। যোনী-নালী স্ত্রীলোকের মলদ্বারের উপরে এবং মুত্রনালীর নিচে যোনীনালীর মুখ । স্ত্রীলোক দাঁড়ানো অবস্থায় থাকলে যোনীনালিকে একটি লম্বা ফাটলের মত দেয়া যাবে। কিন্তু শুয়ে থাকাবস্থায় উরুদ্বয়কে উপর দিকে উঠিয়ে ফাঁক করলে